স্বাস্থ্য
ইসলামিক নিয়মে বাচ্চা নেওয়ার নিয়ম

প্রিয়নবি কেন স্বামী-স্ত্রীর মিলনের আগে দোয়া পড়তে বলেছেন। এর কারণই বা কী? আর এ দোয়ায় মানুষ কী বলে থাকেন। আসুন জেনে নেয়া যাক :
স্বামী-স্ত্রী মিলনের আগে যে দোয়া পড়তে হয় তা হলো:
بِسْمِ اللّهِ اللّهُمَّ جَنِّبْنَا الشَّيْطَانَ وَ جَنِّبِ الشَّيْطَانَ مَا رَزَقْتَنَا
উচ্চারণ : ‘বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শায়ত্বানা ওয়া জান্নিবিশ শায়ত্বানা মা রাযাক্বতানা।
অর্থ : ‘হে আল্লাহ! তোমার নামে (যৌন মিলন বা সহবাস) আরম্ভ করছি, তুমি আমাদের (স্বামী-স্ত্রী উভয়ের) কাছ থেকে শয়তানকে দূরে রাখ। আমাদের এ মিলনের ফলে যে সন্তান দান করবেন, সে সন্তানকেও শয়তান (যাবতীয় আক্রমণ) থেকে দূরে রাখ।
Contents hide
সহবাসের নিয়ম
আমরা অনেকেই সহবাসের নিয়ম জানি না যার কারনে আমাদের নেক সন্তান জন্ম হয় না। এবং কি স্ত্রী অনেক রকমের রোগে পরে থাকে তাই আপনি যদি আপনার স্ত্রীকে সুস্থ রাখতে চান এবং নেক সন্তান জন্ম দিতে চান তাহলে আপনাকে সহবাসের সঠিক নিয়ম জানতেই হবে। আমরা অনেকেই উল্টা পাল্টা পজিসনে সহবাস করার কারনে আমাদের সন্তান প্রতিবন্ধী হয় এবং নেক সন্তান জন্ম হয় না, কারন অনেকেই দাড়িয়ে মিলন করে আবার কোলে নিয়েও মিলন করে এই ভুল গুলো আপনারা করবেন না এই সব কারনে আপনার স্ত্রী সুস্থ থাকে না কয়দিন পর পর দেখবেন অসুস্থ হয়ে যায়। আবার অনেকেই আছে স্ত্রীর পায়খানার রাস্তা দিয়ে মিলন করে, যার কারনেও নেক সন্তান হয় না আবার কবিরা গুনা হয় এবং কি স্ত্রীর কয়দিন পরপর ডাক্তারের কাছে যেতে হয়। আপনাদের যেই কথা গুলো বলেছি আপনারা যদি সেই কথা মানতে পারেন তাহলে স্ত্রী এবং বাচ্চার কোন ধরনের রোগ হবে না।
সহবাসের দোয়া
সহবাকসের আগে আমাদের সহবাসের দোয়া পাঠ করে নেওয়া একান্তই জরুরি তাহলে আসুন আজকে আমরা সহবাসের দোয়াটি জেনে নেই দোয়াটি হচ্ছে ” বিসমিল্লাহি আল্লাহুম্মা জান্নিবনাশ শয়তানা ওয়া জান্নিবিশ শায়তানা মা রাযাকতানা। আপনি যদি এই দোয়াটি পরে সহবাস করেন তাহলে আপনার দাম্পত্য জীবন সুখি এবং সুস্থ থাকবে আর আপনার সংসারে কোন অভাব থাকবেই না। তাই আপনার সংসার সুস্থ এবং সুখি রাখতে দোয়াটি পাঠ করুন।
সহবাসের ইসলামিক নিয়ম
একজন মানুষের নেক সন্তান তখনই হয় যখন তারা সহবাসের ইসলামিক নিয়ম গুলো মানতে পারবে। কারন আপনি যদি সহবাসের ইসলামিক নিয়ম গুলো মানতে পারেন তাহলে সেই সহবাসে শয়তান প্রবেশ করতে পারে না, আর যেই সহবাসে শয়তান প্রবেশ করতে পারে না সেই সহবাসের দ্বারা একজন নেক শন্তান জন্ম হয়।
প্রতিটি মানুষ চায় তার একজন নেক সন্তান জন্ম হোক, কারন আপনার যদি নেক সন্তান হয় তাহলে তার দ্বারা আপনি জান্নাতে যেতে পারবেন। আর একজন নেক সন্তান কখনই বাবা-মা কে অসম্মান করে না। একজন নেক শন্তান সব সময় তার বাবা-মা কে প্রাণ ভরে ভালোবাসতে পারবে।
আপনি আপনার সহবাসের আগে অবশ্যই সহবাসের দোয়াটি পরে নেওয়ার চেষ্টা করবেন, আপনি যদি সহবাসের দোয়াটি পড়ে নেন তাহলে শয়তান আপনাদের কোন ক্ষতি করতে পারবে না আর সেই সহবাসে শয়তান আপনাদের সামনে ও আসতে পারবে না।
অনকেই সহবাসের সময় মুখে খাবার নিয়ে সহবাস করে কিন্তুু মুখে ভুলেও খাবার নিয়ে সহবাস করবেন না কারন মুখে খাবার নিয়ে সহবাস করলে বিভিন্ন ধরনের রোগ হতে পারে আপনার এবং আপনার স্ত্রীর আর ইসলামে ও এটা নিষেধ আছে মুখে খাবার নিয়ে স্ত্রীর সাথে সহবাস করা।
আর সহবাস করার সময় সম্পূর্ন জামা, কাপড় খুলে ফেলবেন না অল্প হলেও কিছু রাখবেন শরীরে। আর সব চেয়ে বেশি উত্তম হয় আপনি যদি একটা চাদর দিয়ে সম্পূর্ন শরীর ঢেকে নিতে পারেন। এর দ্বারা শয়তান আপনাদের সহবাসে লিপ্ত হতে পারবে না। আপনি যদি কোন কাপড় না রাখেন তাহলে সেই সহবাসে শয়তান লিপ্ত হতে পারে। আমরা সবাই চাইলে সহবাসের ইসলামিক নিয়ম গুলো অনুসরন করতে পারি, কারন ইসলামিক নিয়মে সহবাস করটা একেবারে সহজ।
সহবাসের পর আমরা একটি ভুল করে থাকি যেই ভুলটি আপনারা ভুলেও করবেন না। আমরা অনেকেই সহবাসের পর লজ্জাস্থান ভালো করে পরিষ্কার করি না। আপনি যদি লজ্জাস্থান ভালো করে কুসুম গরম পানি দিয়ে পরিষ্কার করেন তাহলে রোগ থেকে নিরাপদে থাকবেন। অনেক সময় লজ্জাস্থানে ইনফেকশন ও হয়ে যায়। যার দ্বারা জরায়ুর সমস্যা হতে পারে এবং অন্য সমস্যায় পরতে পারেন তাই আপনার লজ্জাস্থান ভালো করে ধুয়ে ফেলবেন আর তারপর অযু করে নিতে হবে।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি
বাচ্চা গ্রহণ করতে চান, তারা ঠিক উপরের নিয়মে হিসাব-নিকাশ করে ডেঞ্জার পিরিয়ডে সহবাস করবেন। এতে ফলাফল ভাল হওয়ার সম্ভবনা সব থেকে বেশি থাকে। স্ত্রীর জরায়ুতে ওভুলেশন হওয়ার পর ডিম্বাণু সাধারণত ২৪ ঘন্টা জীবত থাকে। চিকিৎসকের পরামর্শ হচ্ছে, বাচ্চা নিতে চাইলে ডেঞ্জার পিরিয়ডে একদিন পর পর সহবাস করলেই চলবে।
গর্ভবতী হওয়ার জন্য সঠিক নিয়মে মিলন করতে হবে। তার জন্য প্রথমেই ভেবে দেখতে হবে স্বামীর সাথে মিলিত হওয়ার বিষয়টি নিয়ে। হিসাব করলে দেখা যাবে যে বেশীর ভাগ সময়ে স্ত্রীর ডিম্বানু নিষিক্ত হওয়ার সময় হয়তো মিলন ঘটে নি যার কারণে গর্ভধারণও হয় নি কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। অনেকে কনডম ব্যবহার বন্ধ করলেও গর্ভবতী হতে পারেন না প্রায়ই সামান্য কিছু ভুলের কারণে।
এর কারণ তেমন কিছুই না অনেক ক্ষেত্রে। যেহেতু একজন নারীর ডিম্বাশয় থেকে প্রতি মাসে একবার ডিম্বানু তৈরি করে, সেক্ষেত্রে নারীর ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়া খুবই গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে গর্ভধারণের ক্ষেত্রে। যখন নারীর ডিম্বাশয় থেকে একবার ডিম্বানু তৈরি এ প্রক্রিয়া সম্পন্ন হয় শুধু মাত্র তখনই বীর্যের সংস্পর্শে এলে ডিম্বানুটি নিষিক্ত হতে পারে এবং গর্ভধারণ করতে পারে। শুক্রাণু নারীর গর্ভে গিয়ে কতদিন বাচে। জেনে রাখা দরকার যে পুরুষের শুক্রাণু প্রায় পাঁচ দিন পর্যন্ত বেঁচে থাকতে পারে। পুরুষের সাথে মিলিত হয় তার সঙ্গির সাথে তখনই শুক্রাণু ডিম্বানুটির সাথে মিলিত হতে পারে, যদি নারীর ডিম্বানু প্রস্তুত হয়।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের পদ্ধতি
একজন নারীর অবস্যই মাসিকের হিসাব মাথার রাখতে হবে মিলনের আগে। শুধু যখন তখন মিলন করলেই গর্ভধারণ হবে এমনটা নয়। মাসিক শুরুর দিন থেকে গুণে গুণে সাতদিন পর্যন্ত ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার মতো পুরোপুরি যোগ্য হয় না বলা চলে। তাদের কথা আলাদা যাদের মাসিক অনিয়ম।
কিন্ত যাদের প্রতিমাসে ঠিকঠাক মতো সঠিক সময় মাসিক হয় তারা এ বিষয়টা মাথায় রাখতে পারেন। এটাও মনে রাখতে হবে যে ইমার্জেন্সি পিল খেলে এ হিসাব কাজ করবে না। গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম থাকে এই সময়ে যখন স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে কখন কিভাবে সহবাস বা মিলন করলে বাচ্চা হয়। গর্ভবতী হতে চাইলে মাসিকের এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে । কারণ এ সময়ের ভিতরেই ডিম্বানুটি প্রস্তুত হয়।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য সহবাসের উপযুক্ত সময়
স্বাভাবিক মাসিক হয় যাদের তাদের পিরিয়ড শুরুর প্রথম দিন থেকে সাত দিন পর্যন্ত স্বামীর সাথে মিলিত হলেও এ থেকে গর্ভধারণ করার সুযোগ খুব কম। গর্ভবতী হতে চাইলে এর পরের ১০ দিন স্বামীর সাথে একবার করে মিলিত হলে কোনো সমস্যা না থাকলে গর্ভবতী হবেন নারী।
যেসব দম্পতি বাচ্চা নিতে চাইছেন, তাঁরা ঠিক এভাবে হিসাব–নিকাশ করে ডেঞ্জার পিরিয়ডে সহবাস করলে ভালো ফলাফল পাবেন। ওভুলেশন হওয়ার পর ডিম্বাণু সাধারণত ২৪ ঘণ্টা পর্যন্ত ভালো থাকে। আবার শুক্রাণু ৩-৫ দিন পর্যন্ত নারীর যোনি পথে জীবিত থাকতে পারে। এই পিরিয়ডে তাই প্রতিদিন সহবাস করতে হবে, এমন ধারণা ঠিক নয়। চিকিৎসকেরা সাধারণত এক দিন অন্তর সহবাসের পরামর্শ দিয়ে থাকেন।
বাচ্চা নেওয়ার সঠিক পদ্ধতি
ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাব্য দিনে শারীরিক মিলন না করে মাসিক শেষ হওয়ার পর একদিন পর পর শারীরিক মিলন করতে হবে। যেন ডিম্বাণু প্রস্তুত হলে শুক্রাণু মিলিত হতে পারে। জরায়ুতে অপেক্ষমাণ শুক্রাণুও সেটা করতে পারে। শারীরিক মিলন প্রতিদিন নয় : অনেকের ধারণা বাচ্চা চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন জরুরী।
অনেকের ধারণা বাচ্চা চাইলে প্রতিদিন শারীরিক মিলন জরুরী। এটা ঠিক নয়। প্রতিদিন শারীরিক মিলনে অবসাদ বা ক্লান্তি চলে আসতে পারে। নারীর মিলিত হওয়ার আগ্রহ কমে যেতে পারে এবং পুরুষের বীর্যের ঘাটতি দেখা দিতে পারে। এর ফলে ডিম্বাণু প্রস্তুত হওয়ার সময় শারীরিক মিলন না ঘটার সম্ভাবনা তৈরি হতে পারে। তাই এক দিন পর পর শারীরিক মিলন গর্ভবতী হওয়ার জন্য সবচেয়ে ভালো উপায়। এতে করে শারীরিক মিলনের আগ্রহও থাকে আবার ডিম্বাণু নিষিক্ত হওয়ার সম্ভাবনাও বেশী থাকে।
শারীরিক প্রস্তুতি: মেডিকেল চেকআপ
যদি বাচ্চা নিতে চান তবে গর্ভধারণের জন্য একটা বিশেষ সময়ের পরিকল্পনা করুন। এরপর মেডিকেল চেকআপ করুন। এতে করে আপনি জানতে পারবেন যে, বাচ্চা নেয়ার জন্য আপনার শরীর প্রস্তুত কিনা। কেনো না একটি স্বাস্থ্যবান বাচ্চা জন্ম দেওয়া একটি সুস্থ ও স্বাস্থ্যবান মায়ের উপর নির্ভর করে। এজন্য প্রি-কন্সেপশন, প্রি-প্রেগনেন্সি চেকআপ বা গর্ভধারণ করার আগের চেকআপটা করে নেওয়া উচিত। কেননা কিছু মেডিকেল কন্ডিশন ও জীবনযাত্রার মান গর্ভধারণকে প্রভাবিত করে, এমনকি গর্ভধারণ করার ক্ষমতাকেও প্রভাবিত করে।
বাচ্চা নেওয়ার জন্য কি খাবার খাওয়া উচিত
ডিম, বিশেষ করে ডিমের কুসুম আপনাকে উর্বর করতে পারে। ডিম হলো বি ভিটামিনের ভালো উৎস, যা ফার্টিলিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ। ওমেগা ৩ ফ্যাটও ফার্টিলিটির জন্য গুরুত্বপূর্ণ এবং আপনি ওমেগা ৩ সমৃদ্ধ ডিম খেয়ে সন্তান জন্মদানের ক্ষমতা বাড়াতে পারেন।
উদ্ভিজ্জ প্রোটিন
যেসব ফলমূল বা সবজিতে প্রোটিন রয়েছে সেগুলো উর্বরতা বৃদ্ধিতে অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে থাকে। গাঢ় পাতার সবজিতে রয়েছে আয়রন, ফলিক এসিড, বি১২, অ্যান্টিঅক্সিডেন্ট ও ভিটামিন-ই। রঙিন সবজিতে রয়েছে ভিটামিন-সি ও বি৬। পুরুষ ও নারীর উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য এগুলো সালাদ হিসেবে কিংবা রান্না করে খাওয়া যেতে পারে। এ ছাড়া রয়েছে বিভিন্ন ধরনের ডাল ও বীজ। এগুলো উর্বরতা বৃদ্ধির জন্য অত্যন্ত কার্যকর।
নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় প্রাণিজ প্রোটিন
উর্বরতা বাড়ানোর জন্য প্রাণিজ প্রোটিন কমানো প্রয়োজন তবে একেবারে বাদ দেওয়াও উচিত হবে না। কারণ দেহের হরমোন ও অ্যান্টিবায়োটিক উৎপাদনে এর ভূমিকা রয়েছে। রেড মিট বা স্তন্যপায়ী প্রাণীর মাংস থেকে পাওয়া প্রোটিন, আয়রন, বি১২ এবং ওমেগা ৩ এ ক্ষেত্রে দেহের চাহিদা মেটাতে পারে। খাদ্য তালিকায় নিয়ন্ত্রিত মাত্রায় মুরগি, ডিম ও মাছ রেখে এ চাহিদা মেটানো সম্ভব।
ভিটামিন-ডি যুক্ত খাবার
ভিটামিন ডি-এর অভাবে অনেকেই সন্তান জন্মদানে অক্ষম হয়ে থাকেন। ইয়েল বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষকরা সন্তান জন্মদানে অক্ষম নারীদের উপর একটি গবেষনা চালিয়ে দেখতে পান যে তাদের মধ্যে মাত্র ৭% নারীর শরীরে সঠিক মাত্রায় ভিটামিন-ডি আছে। বাকি সবাই কম বেশি ভিটামিন- ডি এর স্বল্পতায় ভুগছে। কাজেই উর্বরতা বাড়ানোর জন্য ভিটামিন ডি-যুক্ত খাবার খাওয়ার প্রয়োজনীয়তা রয়েছে। এ ভিটামিনটি পাওয়া যাবে কিছু মাছ, মাংস ও ডিমে। সামান্য মাছ-ভাত-ডিম খেলে আর গায়ে রোদ লাগালে এই ভিটামিন শরীর তৈরি করে নেয়। এজন্য খাবারের পাশাপাশি সপ্তাহে অন্তত দুই দিন আধঘণ্টা করে রোদে হাঁটাই যথেষ্ট। ধূমপান, বেশি ওজন ও অঙ্গপ্রত্যঙ্গের প্রদাহের কারণে রক্তে এই ভিটামিনের মাত্রা কমে যেতে পারে।