আজান নিয়ে উক্তি, স্ট্যাটাস সেরা কালেকশন
হ্যালো ভিউয়ার্স আসসালামু আলাইকুম আজকে আমরা আবারো একটি নতুন কনটেন্ট নিয়ে হাজির হয়েছি, আপনাদের প্রিয় ওয়েবসাইটে আর আজকের টপিকটি হল আযান নিয়ে উক্তি আমাদের পৃথিবীর মধ্যে সবচেয়ে শ্রেষ্ঠ ধর্ম হলো ইসলাম আর ইসলামের মূল একটি অংশ হলো আজান যা আমরা আযানের ডাকে সাড়া দিয়ে পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করে থাকি। অর্থাৎ আল্লাহর ডাকে আর এই আজান নিয়ে অনেকেই আবার ইসলামিক উক্তি স্ট্যাটাস অনলাইনে খুঁজে থাকে। মূলত তাদের জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেলটি তাই আপনারা আমাদের এই আর্টিকেলটি স্কিপ করে না পড়ে ভালোভাবে পড়ুন, এবং আজান নিয়ে সেরা উক্তি স্ট্যাটাস ক্যাপশন সংগ্রহ করুন।
আজান হচ্ছে আমাদের মুসলমানদের একটি গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায় বা পাট কারণ আমরা আযানের মাধ্যমে আল্লাহর ডাকে সারা দিয়ে থাকি এবং পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আদায় করি থাকি। আর এই নামাজের মাধ্যমে আমরা আল্লাহ তায়ালা সান্নিধ্য লাভ করে থাকি, সেজন্য আমরা পাঁচ ওয়াক্ত নামাজ আযানের মাধ্যমে আদায় করে থাকি অর্থাৎ আযান মানে আল্লাহর ডাকে সাড়া দেওয়া।
আযান নিয়ে উক্তি
আপনি কি আজান নিয়ে অনলাইনে উক্তি সার্চ করতেছেন, তাহলে নো টেনশন আপনার জন্য আমাদের আজকের এই আর্টিকেল টি আপনারা আমাদের এই আর্টিকেল থেকে আজান নিয়ে ইসলামীক স্কলারশিপ বিশিষ্ট ব্যক্তি বর্গ অর্থাৎ বিশিষ্ট পন্ডিত ব্যক্তিত্বদের উক্তি বা বাণী সংগ্রহ করতে পারবেন। নিচে তা পর্যায়ক্রমে সুন্দর ভাবে দেওয়া হল —
আযান হলো পৃথীবির সবচেয়ে মধুর ধনি
– সংগৃহীত
ফজরের নামাযের (সালাত) সৌন্দর্য হল এটা জানা যে আল্লাহ আপনাকে তাঁর উপাসনাকারীদের অন্তর্ভুক্ত হতে বেছে নিয়েছেন। বাকি পৃথিবী যখন ঘুমায়।
এবং যারা তাদের নামায কায়েম করে, তারা জান্নাতে থাকবে সম্মানিত।
– সূরা মা‘আরিজ: 34-35
সালাত কায়েম করা এবং তাঁকে ভয় করা। আর তিনিই তাঁর কাছে তোমাদের একত্রিত করা হবে।
– সূরা আল আনাম : ৭২
আযান নিয়ে সেরা উক্তিগুলো
আপনি কি আযান নিয়ে সেরা উক্তি অনলাইনে সার্চ করতেছেন, তাহলে নো টেনশন আপনি আমাদের এই আর্টিকেলে এসে খুব ভালো কাজ করেছেন, আপনি আমাদের এই আর্টিকেল থেকে আযান নিয়ে সেরা উক্তিগুলো সংগ্রহ করতে পারবেন। নিচে তা পর্যায়ক্রমে সুন্দর ভাবে দেওয়া হল —
কিন্তু যারা কিতাবকে দৃঢ়ভাবে আঁকড়ে ধরে এবং নামায কায়েম করে, তারা অবশ্যই সংস্কারকারীদের পুরস্কার নষ্ট হতে দেব না।
– সূরা আল আরাফ: 170
রাসূলুল্লাহ (সাল্লাল্লাহু ‘আলাইহি ওয়া সাল্লাম) বিলালকে আযানের বাক্যাংশ দুবার এবং ইকামাতের বাক্যাংশ একবার বলার নির্দেশ দিয়েছিলেন।
যারা নামায কায়েম করে এবং যাকাত দেয় এবং আখেরাতের ব্যাপারে তারা নিশ্চিত।
– সূরা আন-নামল 3
এটি [ফজরের নামাজ] আমার সকালের খাবার। এটা না নিলে আমি আমার শক্তি হারাবো।
– ইবনে তাইমিয়া 3