মেয়েদের হাসানোর উপায়, মেসেজ, জোকস, কিছু কথা, টিপস
সম্মানিত পাঠকবৃন্দ, আজকের এই নিবন্ধে আমরা মেয়েদের হাসানোর কিছু উপায় আপনাদের জানিয়ে দেবো। স্বভাবতই আপনার প্রেমিকা যদি আপনার উপর রাগ করে থাকে সেই প্রেমিকার রাগ কিভাবে ভাঙ্গাবে সেই সমস্ত কিছু টিপস আজকে আমি আপনাদের কাছে শেয়ার করব। প্রতিদিন অনেক মানুষ অনলাইনে মেয়েদের হাসানোর উপায় খুঁজে থাকে। সে সমস্ত পাঠকদের উদ্দেশ্যে আজকের এই নিবন্ধে আমি মেয়েদের হাসানোর টিপস এবং উপায় সংযুক্ত করব। আপনারা আমাদের এই ওয়েবসাইট থেকে মেয়েদের হাসানোর টিপস গুলো পেয়ে যাবেন। নিবন্ধ থেকে সেই টিপস গুলো কপি করে আপনার বান্ধবীকে পাঠিয়ে দিলেই আপনার বান্ধবী খুশি হবে আমি 100 ভাগ শিওর।
আমাদের এই টিপসগুলো যে কেউ পড়লে হাসবে। হাসিখুশি থাকা একজন মানুষের জন্য অত্যন্ত জরুরি একটি ব্যাপার। কারণ হাসিখুশি থাকলে হৃদ রোগ কম হয় এবং হার্ট সুস্থ থাকে। তাই হাসিখুশি থাকা সকলের জন্য গুরুত্বপূর্ণ ব্যাপার। তাই আপনি যদি মেয়েদের হাসানোর বিষয় অনুসন্ধান করেন তাহলে এই নিবন্ধ থেকে সেগুলো সংগ্রহ করে নিতে পারবেন।
মেয়েদের হাসানোর উপায়
একজন মেয়েকে খুশি করার জন্য আপনি বিভিন্ন উপায় অবলম্বন করতে পারেন। মেয়েদেরকে আপনি গল্প শুনিয়ে কিংবা সুন্দর সুন্দর জোকস বলে হাসাতে পারেন। এছাড়াও একটি মেয়েকে হাসাতে হলে আপনি এমন কিছু কাজ করতে পারেন যেগুলো করলে মেয়েটি অটোমেটিকলি হাসবে। সেরকমই কিছু টিপস আমি এই নিবন্ধের সংযুক্ত করছি।
মেয়েদের হাসানোর মেসেজ
কোন মেয়েকে হাসাতে হলে আপনারা যে বিষয়গুলো মাথায় রাখতে হবে সেগুলো হচ্ছে কি উপায়ে আপনি তাকে ইন্টারটেইন্টমেন্ট করতে চান। আজকের এই নিবন্ধে আমি মেয়েদের হাসানোর কিছু মেসেজ সংযুক্ত করব। মানুষ যদি অনেকক্ষণ সময় ধরে হাসে তাহলে সেই মানুষটির স্ট্রোকের হার কমে যায়। হাসির সময় আমাদের দেহে একটি এন্ড্রোজেন হরমোন নিঃসৃত হয় এবং সেটি গোপনে কাজ করে যা কৌশল হরমোনগুলোর কার্যকারিতা হ্রাস করে এবং স্ট্রোকের হরমোন নিঃসৃত করে স্ট্রোকের ঝুঁকি কমায়। এবং হাসলে মানসিক শান্তি পাওয়া যায় এবং মানসিক চাপ থেকে মুক্তি পাওয়া।
(হ্যাঁ/না) দিয়ে নিচের শূন্যস্থান পুরণ কর।
— আমি মানুষ না।
— আমি ফাজিল।
— আমার মতো পাগল আর নাই।
— আমি বেকুব।
—আমি গাধা।
ছাএঃদুই মণ=৮০ কেজি*
স্যার তার মানে কি?
ছাএঃমেয়ের ১মণ=৪০কেজি
ছেলের ১মণ=৪০কেজি
(৪০+৪০)=৮০কেজি
স্যারঃ অবাক …….
অদ্ভুত কিছু আবেগ,
অজানা কিছু অনুভূতি।
অসম্ভব কিছু ভালো লাগা,
হয়তো বা কষ্টের ভয়,
একাকীত্ব নিরবতা।
এই নিয়ে আমাদের
টয়লেটে বসে থাকা।
দু হাত বাড়িয়ে আকাশ পানে চাও,
নিজেকে পাখি মনে হবে।
জোছনা রাতে চাঁদের পানে চাও,
নিজেকে পরি মনে হবে।
মাটির সবুজ ঘাসের পানে চাও,
নিজেকে ছাগল মনে হবে।
যখন তোমার একা লাগবে,
তুমি চারদিকে কিছুই দেখতে পাবে না,
দুনিয়া টা ঝাপসা হয়ে আসবে।
তখন তুমি আমার কাছে এসো।
তোমাকে চোখের ডাক্তার দেখাবো।
তুমি আসবে বলেই ,
আকাশ মেঘলা বৃষ্টি এখনো হয় নি
তুমি আসবে বলেই ,
কৃষ্ণচূড়ার ফুলগুলো ঝড়ে যায়নি।
তুমি আসবে বলেই ,
অন্ধ কানাই বসে আছে গান গায়নি
তুমি আসবে বলেই ,
চৌরাস্তার পুলিশটা ঘুষ খায়নি।
এইযে ভাইয়েরা শুনছেন,
কুকুরের বাচ্চারা,
শুয়োরের বাচ্চারা,
বানরের বাচ্চারা,
গাধার বাচ্চারা,
বিড়ালের বাচ্চারা,
শেয়ালের বাচ্চারা যদি কামরায়
আপনে একটা গরু,
না একটা ছাগল,
না একটা ভেড়া,
না না না বাজার থেকে
একটা দেশী মুগরী কিনে আমাকে
দাওয়াত দিয়ে খাওয়াবেন।
এক বছর পর দেখলাম,
তারপর ধরলাম,
ভালো লাগল একটু টিপলাম,
নরম লাগল তারপর একটু
চুষে দিলাম মজা লাগল।
তাইতো বলি বছরের প্রথম
পাকা আমের স্বাদ-ই আলাদা
বেশিরভাগ মানুষ রাতে করে,
কেউ কেউ আবার দিনেও করে।
কেউ টানা ত্রিশ মিনিট করে,
কেউ কেউ আবার এক ঘন্টা ও করে।
কেউ সারারাত করে,
এভাবেই মানুষ মোবাইল চার্জ করে।
ফুলের মাঝে ভ্রমর আসে,
নদীর ওপর নৌকা ভাসে,
শিশির নাচে সবুজ ঘাসে,
রাতের মাঝে জোছনা হাসে।
তুমি চারদিকে কিছুই দেখতে পাবে না,
দুনিয়া টা ঝাপসা হয়ে আসবে।
তখন তুমি আমার কাছে এসো।
তোমাকে চোখের ডাক্তার দেখাবো।
দু হাত বাড়িয়ে আকাশ পানে চাও,
নিজেকে পাখি মনে হবে।
জোছনা রাতে চাঁদের পানে চাও,
নিজেকে পরি মনে হবে।
মাটির সবুজ ঘাসের পানে চাও,
নিজেকে ছাগল মনে হবে
ভেবে ছিলাম তুমি অনেক আপন
ভেবেছি পাশে থাকবে সারাজীবন
কেন তুমি ভাংলে আমার মন?
আসলেই তুমি একটা ফক্কিনির বাচ্চা
মেয়েদের হাসানোর জোকস
জীবনের ট্যাজেডি
আপনি যা চান তা পান না! (ভালোবাসা)
আবার যা পান তা উপভোগ করেন না! (বিয়ে)
যা উপভোগ করেন তা আবার চিরস্থায়ী নয়! (বান্ধবী)
যা চিরস্থায়ী সেটা আবার বিরক্তিকর! (বউ)
আমাদের চিন্তা করার দরকার নেই!
ক্লাস টু-তে এক ছোট্ট মেয়ে উঠে দাঁড়িয়ে বলছে,
‘টিচার টিচার, আমার মা কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার মার বয়স কত সোনা?’
মেয়েটি বললো, ‘চল্লিশ।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ,প্রেগন্যান্ট হতে পারবেন।’
মেয়েটি এবার বললো, ‘আমার দিদি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে?’
টিচার বললেন, ‘তোমার দিদির বয়স কত সোনা?’
মেয়েটি বললো, ‘আঠারো।’
টিচার বললেন, ‘হ্যাঁ, প্রেগন্যান্ট হতে পারবে।’
মেয়েটি এবার বললো, ‘আমি কি প্রেগন্যান্ট হতে পারবো?
‘ টিচার হেসে বললেন, ‘তোমার বয়স কত সোনা?’
মেয়েটি বললো, ‘আট।’
টিচার বললেন, ‘না সোনা, তুমি প্রেগন্যান্ট হতে পারবে না।’
এ কথা শোনার পর পেছন থেকে ছোট্ট একটি ছেলে মেয়েটিকে খোঁচা দিয়ে বললো, ‘শুনলে তো? আমি তো তখনই বলেছি, আমাদের চিন্তা করার কিছু নেই!!”
প্রেমিকার শর্ত গার্ল ফ্রেন্ড বয়ফ্রেন্ড কে বলছেঃ
গার্লফ্রেন্ডঃ তুমি আমাকে কিস করতে পারবেনা!!
স্পর্শ করতে পারবেনা আমাকে কিস করার জন্য জোর করতে পারবানা!!
এমনকি কোন কিছুর জন্যই জোর করতে পারবানা!
আর বার বার আই লাভ ইউ শুনতেও আমার ভালো লাগেনা!!!
বয়ফ্রেন্ডঃ
.
.
.
. . .. . . . . দিদি বাড়িত যান আপনের বাবা মা চিন্তা করছেন!!