টিপস

বন্ধকনামা লেখার নিয়ম, কিভাবে বন্ধকী দলিল লিখবেন

আপনারা যারা বাড়িতে বসেই “বন্ধকী দলিল” দলিল লিখতে চাচ্ছেন তাদের জন্য এই অনুচ্ছেদটি অনেক সাহায্য করতে পারবে। এই অনুচ্ছেদে বন্ধু কি দলিল লেখার নিয়ম তুলে ধরা হয়েছে। তাই বন্ধুকে দলিল লেখার জন্য সমস্ত নিয়ম-কানুন শেখার জন্য এই অনুচ্ছেদটি আপনাকে সাহায্য করতে পারে। আমি এই অনুচ্ছেদে কিছু তথ্য তুলে ধরব যেগুলো দিয়ে আপনি খুব সহজে বন্ধক নামা দলিল লিখে নিতে পারবেন।

বন্ধকনামা লেখার নিয়ম

“বন্ধকী দলিল”
টাকাঃ- ১,৫০,০০০/- (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকা।
নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্প = ২,০০০/- (দুই হাজার) টাকা।
নন জুডিসিয়াল ষ্ট্যাম্প = ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা।
পে-অর্ডার = ১,০০০/- (এক হাজার) টাকা।

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ ১৯১৩-৩৬ সালের কোম্পানী আইনের অধীনে একটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান। যাহা অত্র ব্যাংকের শরিয়া বোর্ডের নিয়ম-কানুনে পরিচালিত নীলফামারী শহরের হাজী মহসীন রোডে অবস্থিত নীলফামারী শাখাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ইহার শাখা রহিয়াছে। প্রধান কার্যালয় ৪০, দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা, ঢাকা-এর পক্ষে-

বন্ধক গ্রহীতাঃ-
ব্যবস্থাপক,
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ
নীলফামারী শহরের হাজী মহসীন রোডে অবস্থিত,
নীলফামারী শাখা, নীলফামারী।
বন্ধক দাতাঃ-
১। মোঃ এ,কে,এম তাবারক আলী, পিতা মৃত- কছিম উদ্দিন,
প্রোঃ মেসার্স আলী মেডিকেল ষ্টোর, উকিলের মোড়, নীলফামারী,
সাং- আরাজী কানিয়ালখাতা, নীলফামারী সদর, থানা ও জেলা- নীলফামারী।

যেহেতু উপরোক্ত বিনিয়োগ গ্রাহক জনাব মোঃ এ,কে,এম তাবারক আলী, পিতা মৃত- কছিম উদ্দিন, প্রোঃ মেসার্স আলী মেডিকেল ষ্টোর, উকিলের মোড়, নীলফামারী, সাং- আরাজী কানিয়ালখাতা, নীলফামারী সদর, থানা ও জেলা- নীলফামারী।

আইবিবিএল/নীল/আরডিএস/এমইআইএস/২০১৪/১৯৭০, তাং- ২২/০৯/১৪ইং এর মঞ্জুরীপত্রে বর্ণিত সকল প্রকার ঔষধ ক্রয়ের লক্ষ্যে ১মপক্ষ ব্যাংকের নিকট বাই মুয়াজ্জল পদ্ধতিতে বিনিয়োগের আবেদন করিয়াছেন।

যেহেতু বন্ধক গ্রহীতা ১মপক্ষ ইহার অনুক‚লে বন্ধকদাতা মোঃ এ,কে,এম তাবারক আলী, পিতা মৃত- কছিম উদ্দিন, প্রোঃ মেসার্স আলী মেডিকেল ষ্টোর, উকিলের মোড়, নীলফামারী, সাং- আরাজী কানিয়ালখাতা, নীলফামারী সদর, থানা ও জেলা- তাহার স্বত্ব দখলীয় নিম্ন তফশীল বর্ণিত সম্পত্তি জামানত স্বরুপ রাখিবার শর্তে উক্ত বিনিয়োগ গ্রাহকের বাই মুয়াজ্জল পদ্ধতিতে বিনিয়োগের আবেদন মঞ্জুর করিয়াছেন।
সেহেতু এক্ষনে ২য়পক্ষ ১মপক্ষ কর্তৃক উক্ত বিনিয়োগ গ্রাহকের/খরিদ্দারের অনুক‚লে মঞ্জুরীকৃত বিনিয়োগের জন্য কোলেট্যারাল সিকিউরিটি হিসাবে তাহার স্বত্ব দখলীয় নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি ১মপক্ষ বরাবর নিম্ন লিখিত শর্তে ১,৫০,০০০/- (এক লক্ষ পঞ্চাশ হাজার) টাকার অত্র মর্টগেজ দলিল সম্পাদন করিয়া দিলেন।

বিনিয়োগের শর্তাবলীঃ-
১. ১মপক্ষ কর্তৃক বাই-মুয়াজ্জল পদ্ধতিতে ২য়পক্ষের অনুক‚লে মঞ্জুরীপত্রে উলে­খিত মালামালের মূল্যের টাকা বরাদ্দ করিলে তাহা বিনিয়োগের ব্যবস্থা বাতিল না হওয়া পর্যন্ত পক্ষদ্বয়ের স্বীকৃতি মোতাবেক উহা ধারাবাহিক ভাবে চলিতে থাকিবে। ১মপক্ষ পরবর্তীতে ২য়পক্ষ বা তাহার প্রতিনিধি বা তাহার প্রতিষ্ঠানের অনুক‚লে অত্র মর্টগেজের অতিরিক্ত কোন বিনিয়োগ মঞ্জুর করিলে বা নবায়ন করিলেও এই বন্ধকী দলিল বহাল এবং চলমান থাকিবে। ইহার জন্য পুনরায় বন্ধকী দলিল পুনঃ দায়বদ্ধ পূর্বক তা অব্যাহত রাখার স্মারকপত্র প্রদান করিতে হইবে না।

২. ১মপক্ষ কর্তৃক মঞ্জুরীকৃত বিনিয়োগের জন্য জামানত স্বরুপ ২য়পক্ষ তাহার স্বত্ব দখলীয় নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি অত্র দলিল দ্বারা ১মপক্ষের নিকট বন্ধক রাখিয়া এই মর্মে স্বীকার করিতেছে যে, ২য়পক্ষ বিনিয়োগ গ্রাহক ১মপক্ষের মঞ্জুরীপত্রের শর্তানুযায়ী মেয়াদ মধ্যে যাবতীয় পাওনা পরিশোধ করিতে না পারিলে ১মপক্ষ বন্ধক গ্রহীতা হিসাবে অত্র শর্তাবলীর শর্ত বা যে কোন আইনানুগ পদক্ষেপ গ্রহণ করিতে পারিবে এবং বন্ধক দাতার তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি ফেরত পাইবার সকল অধিকার হরন করিতে পারিবে। লাভ/ভাড়াসহ ১মপক্ষের সকল পাওনা পরিশোধ হইলে অত্র বন্ধকী সম্পত্তির স্বত্ব দখল ২য়পক্ষ তলব করিলে উহার যাবতীয় কাগজপত্রাদী ২য়পক্ষের অনুক‚লে আইনানুগ ভাবে ফেরত দেওয়া হইবে।

৩. বর্তমান ও পরবর্তী মঞ্জুরীপত্রে উলে­খিত বিনিয়োগের পাওনা বা অন্যান্য শর্তানুযায়ী নির্দিষ্ট পাওনা উহার মেয়াদ মধ্যে ২য়পক্ষ বা তাহার প্রতিনিধি বা উক্ত খরিদ্দার ১মপক্ষের বরাবর পরিশোধ করিতে ব্যর্থ হইলে ব্যাংক অবিলম্বে আইনানুগ ব্যবস্থার মাধ্যমে বরাদ্দপত্রে উলে­খিত ১মপক্ষের পাওনা টাকা নিম্ন তপশীলভূক্ত সম্পত্তি বিক্রয় করিয়া চুক্তি মোতাবেক পরিশোধ করিয়া লইতে পারিবে। ইহাতে মর্টগেজ দাতার কোন প্রকার ওজর আপত্তি খাটিবে না।
৪. বন্ধক গ্রহীতা ১মপক্ষ বা তাহার নিয়োজিত প্রতিনিধি পরিদর্শনের উদ্দেশ্যে বন্ধকী সম্পত্তিতে যে কোন মুহূর্তে প্রবেশ করিতে পারিবে। ইহা ছাড়া ১মপক্ষের সহিত ২য়পক্ষের বা তাহার প্রতিনিধি বা উক্ত খরিদ্দারের বিনিয়োগ কালতক বন্ধকী সম্পত্তির রক্ষনাবেক্ষনের যাবতীয় দায়িত্ব ও খরচ বন্ধক দাতা বহন করিবেন। বন্ধক দাতার অবহেলার জন্য বন্ধকী সম্পত্তি কোন প্রকার ক্ষতি হইলে ইহাতে ব্যাংকের অধিকার ক্ষুন্ন হইবে না।

৫. বর্তমান ও পরবর্তী মঞ্জুরীপত্রে উলে­খিত মালামালের বিক্রয় মূল্য বা অন্যান্য শর্তাদী অনুযায়ী পাওনা খরিদ্দারের চুক্তিকৃত মেয়াদ মধ্যে পরিশোধ করিতে না পারিলে অর্থ ঋণ আদালত আইনের ১২(৩) ধারা মোতাবেক আদালতের হস্তক্ষেপ ছাড়াই ১মপক্ষ নিলাম যোগে বন্দকী সম্পত্তি বিক্রয় করিয়া বিনিয়োগের সমুদয় পাওনা পরিশোধ করিয়া লইতে এবং আবশ্যক বশতঃ আইনের অন্যান্য ধারা অনুসারে আইনগত ব্যবস্থা গ্রহণ করিতে পারিবেন। এক্ষেত্রে ব্যাংক তৎবাবদ আদালতে কোন প্রকার মোকদ্দমা দায়ের করিলে উহার খরচাদি মর্টগেজ দাতা বহন করিতে বাধ্য থাকিবেন।
৬. ১মপক্ষ কর্তৃক প্রদত্ত মঞ্জুরীপত্রের শর্তানুযায়ী তাহার সহিত দ্বিতীয়পক্ষের বা উক্ত বিনিয়োগ গ্রাহকের বিনিয়োগ চলাকালতক ২য়পক্ষ তাহার স্বত্ব দখলীয় নিম্ন তপশীল বর্ণিত কোন সম্পত্তি কোন ব্যক্তি বা কোন সংস্থার নিকট দান বিক্রয় বা অন্য কোন প্রকারে হস্তান্তর করিতে পারিবে না, করিলেও তাহা সর্বত্রই অগ্রাহ্য ও বেআইনী বলিয়া গন্য হইবে।
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ্য শরীরে অন্যের বিনা প্ররোচনায় উক্ত দলিল নিজে পড়িয়া উহার মর্ম অবগত হইয়া অদ্য /০৯/১৪ইং তারিখে নিম্নলিখিত ০২(দুই) জন সাক্ষীর মোকাবেলায় নিজ নিজ নাম সহি করিলাম।

তপশীল বর্ণিত বিত্বের বর্ননাঃ-
জেলা- নীলফামারী, থানা- নীলফামারী সদর, মৌজা- নীলফামারী টাউন, জে,এল,নং- ৫৮,
দলিল নং- তারিখ খতিয়ান নং দাগ নং জমির পরিমান
৫১১৪ ২৩/০৩/৮৬ সি,এস ১১৯
এস,এ ১৪৫
খারিজ- ১৮৫০
ডিপি- ৫২৭ ১২৫(সি,এস;এস,এ)
২০০১(ডিপি) ০.০৪১২ একর

‘ মোট জমির পরিমান = ০.০৪১২ একর
(উক্ত বিত্বের উপর বর্তমান ও ভবিষ্যতের স্থাপনাসহ)

স্কেচ ম্যাপঃ-

সাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ- বন্ধকদাতার স্বাক্ষরঃ-
১।

২।

দলিল প্রস্তুতকারকঃ-

(মোঃ শহীদুল ইসলাম শাহ)
এম,এ; এল-এল,বি
এ্যাডভোকেট জজকোর্ট, নীলফামারী ও
লিগ্যাল এডভাইজার
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
নীলফামারী শাখা, নীলফামারী।

“সাধারন আমমোক্তারনামা”

ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ ১৯১৩-৩৬ সালের কোম্পানী আইনের অধীনে একটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান। যাহা অত্র ব্যাংকের শরিয়া বোর্ডের নিয়ম-কানুনে পরিচালিত নীলফামারী শহরের হাজী মহসীন রোডে অবস্থিত নীলফামারী শাখাসহ দেশের বিভিন্ন স্থানে ইহার শাখা রহিয়াছে। প্রধান কার্যালয় ৪০, দিলকুশা বানিজ্যিক এলাকা, ঢাকা।
—————-আমমোক্তার।
১। মোঃ এ,কে,এম তাবারক আলী, পিতা মৃত- কছিম উদ্দিন, প্রোঃ মেসার্স আলী মেডিকেল ষ্টোর, উকিলের মোড়, নীলফামারী, সাং- আরাজী কানিয়ালখাতা, নীলফামারী সদর, থানা ও জেলা- নীলফামারী।
———–আমমোক্তার সম্পাদনকারী।

আমি এতদ্বারা ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিঃ ১৯১৩-৩৬ সালের কোম্পানী আইনের একটি ব্যাংকিং প্রতিষ্ঠান, যাহা অত্র ব্যাংকের শরিয়া বোর্ডের নিয়ম-কানুনে পরিচালিত নীলফামারী শহরের হাজী মহসীন রোডে অবস্থিত নীলফামারী শাখা কর্মকর্তা/ব্যবস্থাপক সাহেবকে নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি সম্পর্কীয় এবং নিম্ন বর্ণিত কার্যাদি আমারপক্ষে সম্পাদন ও পরিচালনা করিবার জন্য ব্যাপক আমমোক্তার নিযুক্ত করিলাম।
১. নিম্ন তপশীল বর্ণিত জামানতের/বন্ধকের বিপরীতে ব্যাংক হইতে গৃহীত বাই মুয়াজ্জল পদ্ধতিতে বিনিয়োগের টাকা পরিশোধ করিতে ব্যর্থ হইলে অর্থ ঋণ আদালত আইনের ১২(৩) ধারার বিধান মতে নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি আদালতের হস্তক্ষেপ ছাড়াই বিক্রয় করিয়া লদ্ধ অর্থ দ্বারা উক্ত বিনিয়োগের হিসাবের টাকা পরিশোধ বা সমন্বয় করা।

২. নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি সম্পূর্ন বিক্রয়ের জন্য কথাবার্তা চালানো, অগ্রিম গ্রহণ করা, সাফ কবলা দলিল ও কাগজপত্র সহি সম্পাদন করা আদালতে ব-কলমে কোন দলিল ও কাগজপত্র সহি সম্পাদন করিতে প্রয়োজন বোধে সাব-রেজিষ্ট্রি অফিসে রেজিষ্ট্রারের নিকট পেশ করা এবং এতদ সংক্রান্ত যাবতীয় কার্য সম্পাদন করা।
৩. আদালতের হস্তক্ষেপ ব্যতিতই নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি ব্যক্তিগত আলাপ আলোচনার মাধ্যমে অথবা সাধারন নিলাম দ্বারা কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণের নিকট বিক্রি করা এবং সাব-রেজিষ্ট্রারের কার্যালয়ে সেই সংক্রান্ত দলিল উপস্থাপন, সম্পাদন ও সহি করা।

৪. নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তির দখল গ্রহণ করা এবং নিজস্ব ব্যবহারের জন্য দখল অব্যাহত রাখা কিংবা তাহার বিবেচনাসারে কোন ব্যক্তি বা ব্যক্তিগণের নিকট বিক্রি করা বা ভাড়া দেওয়া এবং ক্রেতা বা ভাড়াটিয়া হইতে টাকা প্রাপ্ত হইয়া কার্যকর রশিদ প্রদান করাসহ সম্পত্তির উপর পুনঃ কর্তৃত্ব বজায় রাখা।

৫. জমির দখল লইয়া তাহা ক্রেতাকে হস্তান্তর করা এবং প্রয়োজনবোধে দখলকারীকে উচ্ছেদ এর জন্য আদালতে মামলা দায়ের করা।
৬. নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তির খাজনাদি দেওয়া। প্রয়োজনবোধে তপশীল বর্ণিত বিক্রয়, বন্ধক, দলিল ও চুক্তিনামায় স্বাক্ষর সম্পাদন করা এবং উক্ত দলিলাদি উপস্থাপিত ও সম্পাদন স্বীকার করিয়া সাব-রেজিষ্ট্রারের সম্মুখে সহি করা।

৭. নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি বিক্রয়ের উদ্দেশ্যে আয়কর সার্টিফিকেট এর প্রয়োজন হইলে তজ্জন্য দরখাস্ত করা। এ সংক্রান্ত যাবতীয় ফরমে দস্তখত করা ও তাহা আয়কর অফিসে দাখিল করিয়া সার্টিফিকেট নেওয়া এবং তজ্জন্য যাবতীয় খরচাদি প্রদান করা।
৮. প্রয়োজনবোধে আমার পক্ষে তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি সম্পর্কিত বিষয়ে দেওয়ানী, ফৌজদারী, হাইকোর্ট ও সুপ্রীমকোর্টে মোকদ্দমা দায়ের ও পরিচালনা করা এবং আমাদের বিরুদ্ধে দায়েরকৃত মোকদ্দমার জবাব প্রদান ও আত্মপক্ষ সমর্থন করা।
৯. ওকালতনামায় সহি করাসহ আমারপক্ষে কোন মোকদ্দমা পরিচালনা করার জন্য আইনজীবী নিয়োগ করা।

১০. এই আমমোক্তার এর কর্তৃত্ব ও ক্ষমতা বলে যে সকল কাজ বা বিষয় সম্পাদিত হইবে। আমি এতদ্বারা তা অনুমোদন ও সমর্থন জ্ঞাপন করিতেছি। এতদ্বারা আমি ঘোষিত হইতেছে যে, এই দলিল সর্ব সময় সর্বাবস্থায় চূড়ান্ত হইবে এবং আমরা আমাদের এই আইনানুগ প্রতিনিধি স্বত্ব নিয়োগী, নির্বাহক ও উত্তরাধিকারগণের উপর বাধ্যতামূলক হইবে।
১১. এই আম মোক্তারনামা দলিল আমি প্রত্যাহার করিতে বা বাতিল করিতে পারিব না। আমি দলিল দাতা নিম্ন তপশীল বর্ণিত সম্পত্তি সমূহের জন্য অন্য কাহাকেও ইতিপূর্বে আমমোক্তার নিযুক্ত করি নাই।

১২. নিযুক্ত আমমোক্তার প্রয়োজনে আদালতে মামলা দায়ের ছাড়াই বর্ণিত সম্পত্তি নিলাম বিক্রয় করিতে পারিবে।
এতদ্বার্থে স্বেচ্ছায়, স্বজ্ঞানে, সুস্থ্য শরীরে অন্যের বিনা প্ররোচনায় আমি অত্র আম মোক্তারনামা দলিল পাঠ করাইয়া ইহার মর্ম অবগত হইয়া অদ্য /০৯/১৪ইং তারিখে নিম্নলিখিত ০২(দুই) জন সাক্ষীর মোকাবেলায় নিজ নিজ নাম সহি করিলাম।

তপশীল বর্ণিত বিত্বের বর্ননাঃ-
জেলা- নীলফামারী, থানা- নীলফামারী সদর, মৌজা- নীলফামারী টাউন, জে,এল,নং- ৫৮,
দলিল নং- তারিখ খতিয়ান নং দাগ নং জমির পরিমান
৫১১৪ ২৩/০৩/৮৬ সি,এস ১১৯
এস,এ ১৪৫
খারিজ- ১৮৫০
ডিপি- ৫২৭ ১২৫(সি,এস;এস,এ)
২০০১(ডিপি) ০.০৪১২ একর

‘ মোট জমির পরিমান = ০.০৪১২ একর
(উক্ত বিত্বের উপর বর্তমান ও ভবিষ্যতের স্থাপনাসহ)

স্কেচ ম্যাপঃ-

সাক্ষীগণের স্বাক্ষরঃ- বন্ধকদাতার স্বাক্ষরঃ-
১।

২।

দলিল প্রস্তুতকারকঃ-

(মোঃ শহীদুল ইসলাম শাহ)
এম,এ; এল-এল,বি
এ্যাডভোকেট জজকোর্ট, নীলফামারী ও
লিগ্যাল এডভাইজার
ইসলামী ব্যাংক বাংলাদেশ লিমিটেড
নীলফামারী শাখা, নীলফামারী।

Md Jahidul Islam

আমি মোঃ জাহিদুল ইসলাম। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলা বিভাগ হতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করে 2018 সাল থেকে সমাজের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক,মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি অবলোকন করে- জীবনকে পরিপূর্ণ আঙ্গিকে নতুন করে সাজানোর আশাবাদী। নতুনের প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরস্থায়ী- তাই নবরুপ ওয়েবসাইটে নিয়মিত লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button