কুয়েত কোম্পানির ভিসা
সম্মানিত পাঠক পাঠিকা, আজকে আমি আলোচনা করব কুয়েত কোম্পানির ভিসা সম্পর্কে অর্থাৎ আপনি যদি কুয়েতে ভ্রমণ করতে চান তাহলে আপনার কত টাকা প্রয়োজন হবে, কুয়েতের ভিসার খরচ এবং প্রয়োজনীয় সকল কাগজ পত্র সম্পর্কে বিস্তারিত তথ্য। বাংলাদেশ সহ বিভিন্ন দেশ থেকে কুয়েতে কাজের জন্য অনেক মানুষই পাড়ি জমিয়েছে। তাই আপনি যদি কুয়েতে শ্রমিক হিসেবে যেতে চান তাহলে আপনার জন্য ভিসার খরচ এবং যাতায়াত খরচ কত লাগবে সে সম্পর্কে আলোচনা করব।
বাংলাদেশ এজেন্সি নিয়োগ বিজ্ঞপ্তির মাধ্যমে কুয়েতে সরকারি এবং বেসরকারি ভাবে আপনি ভ্রমণ করতে পারবেন। বর্তমান সময়ে সরকারি এবং বেসরকারি এজেন্সি গুলো কুয়েত প্রবাসী নতুন ভাই ও বোনদের নানা রকমের সাহায্য সহযোগিতা করছে। বাংলাদেশ থেকে কুয়েতে নতুন নতুন কোম্পানি গুলো প্রতিবছর বেশ কিছু শ্রমিক নিয়োগ দিচ্ছে। তাই আপনি কুয়েতে যে কোন কাজ করতে চান তার ওপর নির্ভর করে আপনার ভিসার খরচ। বেশ কিছু ভিসার মাধ্যমে যেতে পারবেন সেইসব ভিসার নিয়ে নিজে বিস্তারিতভাবে আলোচনা করা হলো।
কুয়েতে ড্রাইভিং কোম্পানির ভিসা
আপনি যদি কুয়েতে ড্রাইভিং কোম্পানিতে কাজের জন্য যেতে চান তাহলে আপনাকে কত টাকা বেতন এবং ভিসার খরচ পড়বে সেই সম্পর্কে প্রথমে জেনে নিতে হবে। ড্রাইভিং ভিসায় আপনি যদি কুয়েত কোম্পানিতে যেতে চান তাহলে আপনার বেশ কিছু সুযোগ সুবিধা রয়েছে। প্রথমে আপনাকে কুয়েতে ড্রাইভিং ভিসার জন্য আবেদন করতে হবে। সর্বনিম্ন ২১ বছরে আপনি কুয়েতের ড্রাইভিং ভিসার জন্য আবেদন করতে পারবেন।
কুয়েতে কোম্পানির ভিসা
আপনি যদি কুয়েতে বিভিন্ন কোম্পানিতে কাজের জন্য যেয়ে থাকেন তাহলে আপনাকে নির্দিষ্ট কোম্পানির কাজের ওপর নির্ভর করবে আপনার কুয়েতের ভিসার মূল্য। আপনি যদি কুয়েতে ভালো কোম্পানিতে যেতে চান তাহলে আপনার সর্বনিম্ন ৪ লাখ টাকা থেকে ৮ লাখ টাকার মত খরচ পড়বে। এছাড়া বিভিন্ন কাঠামোর ওপর নির্ভর করে ভিসার দাম ভিন্ন ভিন্ন হতে পারে। অপর দিকে আপনি যদি কোন সরকারি এবং বেসরকারি এজেন্সির মাধ্যমে কুয়েত কোম্পানি ভিসা খুজে থাকেন তাহলে আপনার কুয়েতে যাওয়ার জন্য ভিসার মূল্য বেশি পড়বে এবং সুযোগ-সুবিধা অনেক কম পাবেন।