রমজান নিয়ে হাদিস, উক্তি ও বাণী ২০২৩
রমজানের রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ অনলাইন অনুসন্ধান করছেন? আপনি সঠিক জায়গায় এসেছেন। এই নিবন্ধের আপনি রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ পেয়ে যাবেন। এই নিবন্ধে আমরা আপনাদের জন্য রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ সংযুক্ত করে দিয়েছে। আপনি চাইলে এখান থেকে রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ সংগ্রহ করে নিতে পারবেন। এবং আপনার সোশ্যাল মিডিয়ায় এই রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ গুলো শেয়ার দিয়ে সকলকে রমজানের শুভেচ্ছা জানাতে পারবেন। আমরা আপনাদের জন্য অতি যত্ন সহকারে রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ গুলো সংগ্রহ করে রেখেছি। আমাদের এই রমজান নিয়ে উক্তি ও বাণী ২০২৩ গুলো আপনাদের ভাল লাগলে আমরা আমাদের সার্থকতা খুঁজে পাবো।
রমজান নিয়ে পবিত্র কোরআন হাদিসে বিখ্যাত বিখ্যাত কিছু উক্তি দেওয়া আছে। এছাড়া পৃথিবীতে যত মহানবী এবং মহামানব এসেছেন তারাও রমজান নিয়ে বিখ্যাত কিছু উক্তি দিয়ে গেছেন। নিবন্ধে আমরা সেই সকল উক্তি ও বাণী আপনাদের জন্য তুলে ধরেছি।
রমজান নিয়ে উক্তি ২০২৩
রমজান ইসলাম ধর্মের একটি গুরুত্বপূর্ণ মাস। আরবি সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং আকাঙ্ক্ষিত মাস। কারণ এ মাসে মহানবী হযরত মুহাম্মদ সাল্লাহু সাল্লাম সাহাবীদের জন্য এক অপূর্ব সুযোগ তৈরি করে দিয়েছেন। এই সুযোগটি হচ্ছে এ মাসের ইবাদত বন্দেগী করলো অন্যান্য যে কোন মাসের তুলনায় বেশি সওয়াব হাসিল করা সম্ভব। তাই প্রত্যেক মুসলিমের মাসে রোজা রাখে এবং নিয়মিত নামাজ পড়ে। আপনি এই মহাগুরুত্বপূর্ণ মাসের শুভেচ্ছা বার্তা সকলকে জানাতে পারেন। এ জন্য আজকের এই নিবন্ধে আমরা রমজান নিয়ে উক্তি সংগ্রহ করে দিয়েছি।
নামাজ পড়, রোজা রাখ, কলমা পড় ভাই, তোর আখেরের কাজ করে নে সময় যে আর নাই
– কাজী নজরুল ইসলাম
হে ঈমানদারগণ, তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে। যেমন ফরজ করা হয়েছিলো তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর । যেন তোমরা পরহেযগারী অর্জন করতে পার।
– আল কুরআন
রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত
– আল হাদিস
রমজান
ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য ফেরেশতারা দোয়া করেন
– আল হাদিস
রোজাদারের জন্য প্রতিদিন জান্নাতকে সজ্জিত করা হয়
– আল হাদিস
রমজানের শেষ রাতে সকল উম্মতকে মাফ করা হয়
– আল হাদিস
রমজান জাহান্নাম থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল
– আল হাদিস
রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায় এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ
– আল হাদিস
রমজান গুনাহ মোচনের অন্যতম মাধ্যম
– আল হাদিস
রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে
– আল হাদিস
রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ হাতে প্রদান করবেন
– আল হাদিস
রোজার মাধ্যমে আচার-আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়
– আল হাদিস
রোজা মানুষকে আখেরাত মুখী করে
– আল হাদিস
রমজান সামাজিক সহমর্মিতা ও ভ্রাতৃত্ব বোধ সৃষ্টি করে
– আল হাদিস
রমজান আল্লাহ ও বান্দার মাঝে নিতান্ত গোপন ইবাদত তাই এর মাধ্যমে আল্লাহ ও বান্দার মাঝে সম্পর্ক দৃঢ়তর হয়
– আল হাদিস
রমজান আল্লাহর ইবাদতের এক অভূতপূর্ব ট্রেনিং স্বরুপ
– আল হাদিস
ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ তুই আপনাকে আজ বিলিয়ে দে, শোন আসমানী তাগিদ। তোর সোনা-দানা, বালাখানা সব রাহে লিল্লাহ দে যাকাত, মুর্দা মুসলিমের আজ ভাঙাইতে নিঁদ ও মন রমজানের ঐ রোজার শেষে এলো খুশির ঈদ।
– কাজী নজরুল ইসলাম
রমজান নিয়ে বাণী ২০২৩
রোজা মানুষকে
আখেরাত মুখী করে
– আল হাদিস
রোজার মাধ্যমে
আচার–আচরণ ও চরিত্র সুন্দর হয়
– আল হাদিস
রোজার পুরষ্কার আল্লাহ নিজ
হাতে প্রদান করবেন
– আল হাদিস
রোজা কিয়ামতের দিন মুমিন
ব্যক্তির জন্য শুপারিশকারী হবে
– আল হাদিস
রমজান গুনাহ মোচনের
অন্যতম মাধ্যম
– আল হাদিস
রমজান জান্নাতে যাওয়ার উৎকৃষ্টতম উপায়
এবং রাইয়ান নামক বিশেষ দরজা
দিয়ে জান্নাতে প্রবেশের সুযোগ
– আল হাদিস
রমজান জাহান্নাম
থেকে রক্ষা পাওয়ার ঢাল
– আল হাদিস
রমজানের শেষ রাতে
সকল উম্মতকে মাফ করা হয়
– আল হাদিস
রোজাদারের জন্য প্রতিদিন
জান্নাতকে সজ্জিত করা হয়
– আল হাদিস
ইফতার পর্যন্ত রোজাদারের জন্য
ফেরেশতারা দোয়া করেন
– আল হাদিস
রোজাদারের মুখের দুর্গন্ধ আল্লাহর
কাছে মেশকের চেয়ে বেশী ঘ্রানযুক্ত
– আল হাদিস
হে ঈমানদারগণ,
তোমাদের উপর রোজা ফরজ করা হয়েছে।
যেমন ফরজ করা হয়েছিলো
তোমাদের পূর্ববর্তী লোকদের উপর ।
যেন তোমরা পরহেযগারী
অর্জন করতে পার।
– আল কুরআন
এক এক করে যাচ্ছে চলে মাহে রমযান,
কি করে দিবো আমি তার প্রতিদান.
ক্ষমার আশায় আজও আমি তুলি দুই হাত.
কবুল করো আল্লাহ তুমি আমার মোনাজাত
আসছে একটা রাত নাম তার শবেবরাত ।
তুলব আমরা দু হাত।
করব আমরা মোনাজাত।
আল্লাহ করবে গুনা মাফ।
তোমাদেৱ রইল দাওয়াত।
পালন করব শবেবরাত ।
এই রমজান মাসের একটি গুরুত্বপূর্ণ
রাত্রি হলো লাইলাতুল কদর।
হাদিস মোতাবেক রমজানের শেষের
দশদিন বেজোড় রাতে লাইলাতুল কদর
অন্বেষণ করার কথা বলা হয়েছে।
এই জন্য যে মহান আল্লাহ দেখতে চান
লাইলাতুল কদরের বরকত
ও ফজিলত লাভের উদ্দেশ্যে
তার কোন বান্দা বেশি ইবাদত করে।
রাসূল সা. এই শেষ দশকে
আল্লাহর কাছে ক্ষমা প্রার্থনা
করতেন তা নিম্নোক্ত হাদিস দ্বারা প্রমাণিত।
হযরত আয়েশা রা. থেকে বর্ণিত, তিনি বলেন
আমি রাসূল সা. কে লাইলাতুল
কদরের কথা জিজ্ঞাসা করলাম,
আজ কি দোয়া পাঠ করব?
তিনি বললেন নিম্নের দোয়াটি পাঠ করবে:
হে আল্লাহ! নিশ্চয়ই তুমি ক্ষমাশীল।
তুমি ক্ষমাশীলতাকে ভালবাস।
অতএব আমাকে ক্ষমা করো।
সেহেরী খাওয়া সুন্নত।
সেহেরী খেয়ে রোজা রাখার
মধ্যে বরকত নিহিত রয়েছে।
হাদিস শরীফে এসেছে– আনাস বিন মালেক রা. হতে বর্ণিত,
রাসূল সা. বলেছেন– তোমরা সেহেরী খাবে।
কেননা, সেহরীতে বরকত রয়েছে। [বুখারী, মুসলিম]
হযরত সালমান আমের রা. বলেন,
রাসূল সা. বলেছেন,
যখন তোমাদের কেউ ইফতার করে সে যেন
খেজুর দ্বারা ইফতার করে,
কেননা এতে বরকত রয়েছে।
যদি খেজুর না পায়,
তবে যেন পানি দ্বারা ইফতার করে,
এটি পবিত্রকারী।
[আহমদ, তিরমিযী, আবু দাউদ, ইবনে মাজাহ, দারেমী]