টিপস

বাচ্চা নষ্ট করার ওষুধের নাম

সম্মানিত পাঠক বোন আশা করি সবাই ভাল আছেন আজ আপনাদের সাথে কথা বলবো আমরা কিভাবে পেটের বাচ্চা নষ্ট করা যায় এক মাসে। বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম কি, বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট কতটা নিরাপদ, গর্ব অবস্থায় পিল খেলে কি হয়, এক মাসের বাচ্চা নষ্ট করা যায়, কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করা যায়, আনারস খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয়, কৃমির ট্যাবলেট খেলে কি বাচ্চা নষ্ট হয় সে সম্পর্কে। বাচ্চা নষ্ট করার জন্য বাজারে বিভিন্ন প্রকার ওষুধ পাওয়া গেলে এর মধ্যে সবথেকে জনপ্রিয় পরিচিতি একটি ওষুধ হচ্ছে এম এম কিট তবে এই ওষুধটি খাওয়ার কিছু নিয়ম রয়েছে আপনি যদি নিয়মগুলো মেনে না চলে তাহলে প্রেগনেন্সি নষ্ট হওয়ার সম্ভাবনা কম থাকবে। এম এম কিট খাওয়া হয় বাচ্চা নষ্ট করার জন্য তবে এটি খেলে হবে প্রেগন্যান্সি শুরু হওয়ার সপ্তাহের মধ্যে। বাচ্চা কনসেপ্ট হওয়ার শূন্য নয় সপ্তাহ পার হয়ে যাওয়ার পর এম এম কিট খেলে এটির কার্যকারিতা থাকে না। কত দিনের মধ্যে কাজ করে কতদিনের মধ্যে এটি খেতে হবে কত দিন পর খেলে এটি কাজ করবে না এ সম্পর্কে জানতে পারলে আপনি অবশ্যই ৯০ দিনের অধিক হয়ে গেলে ওষুধ সেবন কোন প্রকার কাজ বা অপকারিতা পাবেন না।

এক মাসের বাচ্চা নষ্ট করার ট্যাবলেট এর নাম

আমাদের সমাজে এখন একটি খুব কমন ব্যাপার হয়ে গেছে বাঁচা নষ্ট করা সেটা স্বামী স্ত্রী মিলে অবস্থা নষ্ট করতে পারে অথবা প্রেমিক প্রেমিকা যৌন মিলন করে প্রেগন্যান্ট হয় তারপর বাঁচা নষ্ট করা তবে এটি খুবই জঘন্য অপরাধ জাতি কভার করা থেকে বিরত থাকায় উত্তম কারণ একটি জীবন ধ্বংস করার অধিকার কারো নেই। তাই যারা নিজের বাচ্চা মেরে ফেলুন অথবা বাচ্চা নষ্ট করে ফেলেন এরকম যখন অপরাধ না করে সব থেকে উত্তম যারা এই আর্টিকেলটি পড়তে রয়েছেন তারা আশা করি এ কারণে এসেছেন যে বাচ্চা নষ্ট করার মেডিসিন সংগ্রহ করলে মূলত এরকম মেডিসিন অনলাইন থেকে সংগ্রহ না করার সবথেকে উত্তম কারণ একটি জীবন নিয়ে এরকম ছিনিমিনি খেলা কারো কাম্য নয়। তবে এক মাসের বাচ্চা নষ্ট করার ওষুধের নাম এম এম কিট এই ওষুধ সেবনের মাধ্যমে যতদূর সম্ভব বাচ্চা নষ্ট করা সম্ভব। তবে আপনারা চিকিৎসকের পরামর্শ অনুযায়ী গর্ভপাত করার জন্য পরামর্শ নিতে পারেন।

  1. Mifepristone (মাইফেপ্রিস্টন)
  2. Misoprostol (মিসোপ্রোস্টল)

কত দিনের বাচ্চা নষ্ট করা যায়

যদি পেটের বাচ্চার মেয়ে চার মাসের অধিক হয়ে থাকে তাহলে কোন ভাবে সেটা বৈধ হবে না। আধুনিক চিকিৎসা বিজ্ঞানের মতে বোনের বয়স যখন হয় ৪৩ দিনের কম তখন ভ্রুণ একটি রক্তপিণ্ড হিসেবে মায়ের গর্ভে অবস্থান করে। অতএব তখন থেকে শুরু করে চার মাস পর্যন্ত গর্ভপাতের মাধ্যমে বা অন্য কোন প্রক্রিয়া নষ্ট করে ফেলা মাকরুহে তাহরীমী হয়ে থাকে। একটুখানি অসতর্কতায় অনাকাঙ্ক্ষিতভাবে নারীর গর্ভে মানব ভূনের সৃষ্টি হয়। অপরিকল্পিত গর্ভধারণের কারণে অনেক নারীর গর্ভপাত বেছে নেয়। ঝুঁকিপূর্ণ গর্ভপাত করতে গিয়ে অনেকে মৃত্যুবরণ করেন সারা বিশ্বের বাড়ছে অপরিকল্পিত গর্ভধারণ।সেই সঙ্গে আশঙ্কাজনক ভারে বাড়ছে গর্ভপাত এই অস্বস্তিকর অমানবিক নির্মমতার সঙ্গে বাংলাদেশের পিছিয়ে নেই। কখনো সমাজ ও পরিবারের দুর্নাম থেকে বাঁচতে কখনো পারিবারিক ফটো রাখতে নারীরা গর্ভপাতের পথ বেছে নিয়ে থাকে।

পরিশেষে, বাচ্চা নষ্ট করার আমরা কিছু উপায় আপনাদের সামনে তুলে ধরলাম।

Jahidul Islam

আমি মোঃ জাহিদুল ইসলাম। জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয়, বাংলা বিভাগ হতে স্নাতক এবং স্নাতকোত্তর ডিগ্রি সম্পন্ন করে 2018 সাল থেকে সমাজের অর্থনৈতিক, রাজনৈতিক, সামাজিক,মানবিক দৃষ্টিভঙ্গি অবলোকন করে- জীবনকে পরিপূর্ণ আঙ্গিকে নতুন করে সাজানোর আশাবাদী। নতুনের প্রতি মানুষের আকর্ষণ চিরস্থায়ী- তাই নবরুপ ওয়েবসাইটে নিয়মিত লেখালেখি করি।

Leave a Reply

Your email address will not be published. Required fields are marked *

Back to top button